এনএফবি, পশ্চিম মেদিনীপুরঃ
বেড়াচাপড়া কঙ্কাল কান্ডের চার্জশিট গঠনের আগে মূল অভিযোগকারীকে হুমকির অভিযোগ।
প্রসঙ্গত, ২০০২ সালে সাতজনকে দাসের বাঁধে পুঁতে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল সিপিআইএমের বিরুদ্ধে। অভিযোগ তৃণমূলের। এই অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছিল দাপুটে সিপিআই নেতা সুশান্ত ঘোষকে। বর্তমানে তিনি জামিনে মুক্ত। এরই মাঝে তদন্ত প্রক্রিয়া অব্যাহত ছিল,১০ মার্চ সেই তদন্তের চার্জশিট গঠন করা হবে।তৃণমূল আশাবাদী যে সমস্ত অভিযুক্তরা এই কাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত তাদের শাস্তি হবে। যদিও বিজেপির তরফ থেকে জানানো হচ্ছে যেই নারকীয় ঘটনা ঘটেছে তাতে সকল দোষীদের অবিলম্বে শাস্তি দেওয়া উচিত।
কিন্তু আদৌ কি তাদের শাস্তি দেওয়া হবে তাই নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। এরই মাঝে মূল অভিযোগকারী শ্যামল আচার্যকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যেই শ্যামল বাবু আইনের দ্বারস্থ হয়েছেন। তার বক্তব্য বিভিন্নভাবে তাকে প্রভাবিত করা হচ্ছে।
যদিও প্রধান অভিযুক্ত সুশান্ত ঘোষ সংবাদমাধ্যমকে জানান, আমাদের কোনও ক্ষ্যাপা কুকুরেও কামড়াইনি এবং আমাদের চিকিৎসা কোন পাগলা গারদেও হয়নি, যাকে দিয়ে মূল ঘটনা সাজানো হয়েছে রাজনৈতিক চরিতার্থে, অভিযোগ করা হয়েছে তাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে এটা একটা নিকৃষ্ট মানের রাজনীতির উদাহরণ। যেখানে তারাই বলছে কেশপুরে কোন সিপিআইএমের অস্তিত্ব নেই।