এনএফবি, পশ্চিম মেদিনীপুরঃ
সরকারি আধিকারিকদের রোষানলে গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ। এবারে সংবাদ মাধ্যমের উপর লাঠি পেটার নিদান সরকারি আধিকারিকের।
ভোট-পরবর্তী হিংসার মামলায় সিবিআইয়ের কাছে হাজিরা দিলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুরের দাপুটে তৃণমূল নেতা মোহাম্মদ রফিক । মোহাম্মদ রফিক ছাড়াও বুধবার খড়্গপুরের ডিআরএম বিল্ডিংয়ে সিবিআই দপ্তরে হাজিরা দিলেন কেশপুরের ব্লক সভাপতি উত্তমানন্দ ত্রিপাঠী সহ ১২ জন । এইদিকে খড়্গপুর ডিআরএম বিল্ডিংয়ে খবর সংগ্রহে যায় সাংবাদিকরা। সেই সময়ে আরপিএফের সিনিয়র ডিএসসি সাংবাদিকদেরকে লাঠিপেটা করে বাইরে বের করার নিদান দেন । রেলওয়ে অফিসার সিনিয়ার ডিভিশনাল সিকিউরিটি কমিশনার বিবেকানন্দ নারায়ন সংবাদমাধ্যমের উপর লাঠিচার্জ করার নিদান দেন। এবং সিবিআইয়ের সিকিউরিটি এক সিআরপিএফ সংবাদমাধ্যমকে ধমক দেয় বলে অভিযোগ সংবাদমাধ্যমের কর্মীদের। যা নিয়ে রীতিমতো নিন্দার ঝড় খড়্গপুর শহর জুড়ে। যদিও হাজিরা দিতে এসে দাপুটে তৃণমূল নেতা মোহাম্মদ রফিক বলেন, মিথ্যা কেসে ফাঁসানো হয়েছে তাদের, শারীরিক অসুস্থতার কারণে মৃত্যু হয়েছে ওই বিজেপি কর্মীর। যেখানে সাধারণ মানুষ জানতে পারল না কি ঘটনা ঘটেছে সেখানে সিবিআই গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।