এনএফবি, কলকাতাঃ
উনিশটি দেশ ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত জি-২০ দেশসমূহের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় প্রতি বছর। ২০২৩ সালে এই গোষ্ঠীর প্রেসিডেন্সির দায়িত্ব ভারতের। ‘বসুধৈব কুটুম্বকম’ অর্থাৎ ‘এক পৃথিবী, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’- এই মহান আদর্শকে সামনে রেখে ভারতবর্ষ সমন্বিত করছে জি-২০ নানা কর্মসূচীকে। এই উপলক্ষে সারা দেশ জুড়ে আকাশবাণী নানা অনুষ্ঠান সম্প্রচার করছে। একইসঙ্গে সরাসরি মানুষের কাছে নিয়ে যাচ্ছে বিশ্বের কল্যাণে ভারতের অর্থনৈতিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের কার্যকারিতাকে।
৯ জুলাই শেক্সপীয়র সরণিতে অবস্থিত ‘কলামন্দির’ সভাগৃহে আকাশবাণী কলকাতার উদ্যোগে বিকেল ৫ টাই পরিবেশিত হয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের এক মনোরম অনুষ্ঠান। প্রারম্ভে উপস্থিত সুধীজনকে স্বাগত জানান আকাশবাণীর পূর্বাঞ্চলীয় উপমহানির্দেশক শ্রী রাজীব ভট্টাচার্য। জি-২০ গোষ্ঠী এবং প্রেসিডেন্সির দায়িত্বপ্রাপ্ত ভারতের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করবেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ও প্রধান, ডক্টর ইমন কল্যাণ লাহিড়ি। এরপর পরিবেশিত হয় সন্তুর ও বাঁশির যুগলবন্দী। সন্তুরবাদনে উপস্থিত ছিলেন পণ্ডিত তরুণ ভট্টাচার্য এবং বাঁশিতে পণ্ডিত রোনু মজুমদার। অনুষ্ঠানের পরবর্তী পর্বে ঠুংরি পরিবেশন করেন শ্রীমতী কস্তুরী বন্দোপাধ্যায়। তবলায় ছিলেন শ্রী প্রাণগোপাল বন্দোপাধ্যায় এবং হারমোনিয়ামে শ্রী হিরণ্ময় মিত্র। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে সরোদ বাজিয়ে শোনান পণ্ডিত তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদার, তবলায় পণ্ডিত কুমার বোস।