জেলা

কবে পাবো একশো দিনের কাজের টাকা?

এনএফবি, আলিপুরদুয়ারঃ

পুজো গেল। তার পরে আবার ভোট এলো। কিন্তু একশো দিনের কাজে বকেয়া টাকা পাবো কবে? বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলালকে পেয়ে পূর্ব ভোলার ডাবরিতে প্রশ্ন করলেন ষাট ছুই ছুই সুশীল বর্মন। প্রথম দিদির দূত হিসেবে পূর্ব ভোলার ডাবরি গ্রামে যান আলিপুরদুয়ারের বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল। এ দিন গ্রামের মানুষের সাথে কথা বলেন বিধায়ক। গ্রামের মানুষদের অভাব অভিযোগ ডায়রিতে নোটও করেন তিনি। গ্রামের রাস্তা দিয়ে হাঁটার সময় বিধায়ককে আটকানো পূর্ব ভোলার ডাবরি গ্রামের সুশীল বর্মন। তিনি বলেন, “প্রথমে ভেবেছিলাম পুজোর সময় একশো দিনের কাজের বকেয়া টাকা পাবো। তা দিয়ে ছেলে মেয়েদের সামান্য কিছু নতুন জামা কিনে দেবো। পুজোর সময় ডাল ভাত খেতে পারবো। পুজো চলে গেলো। এখন আবার পঞ্চায়েত ভোট চলে এলো। কিন্তু একশো দিনের টাকা আমি আজও পেলাম না। কবে পাবো এই টাকা।” এদিন বিধায়ককে প্রশ্ন করেন। বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল অবশ্য সব প্রশ্নের উত্তরেই কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে দোষারোপ করেছেন।

এদিন বিধায়ক বলেন,” আমি আগেও বলেছি এভাবে মানুষের হকের পাওনা আটকে দিয়ে রাজনীতি করতে চাইছে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু এই টাকা আটকে দেওয়ার অধিকার কেন্দ্রীয় সরকারের নেই। আবাস যোজনায় আমরা ধীরে ধীরে সকলকেই ঘর দেবো। আর একশো দিনের কাজের বকেয়া টাকা না দিলে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে জোরদার আন্দোলন হবে। এদিন গ্রামেই এক তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে কলা পাতায় মাটির উঠোনে বসে ভাত খেয়েছেন বিধায়ক সহ দিদির দূতের সঙ্গী সাথীরা।

নিউজ ফ্রন্ট বাংলার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশন টি ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।